ছবি: বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের ফেসবুক পেজ থেকে
‘ফ্রেমে বন্দী ৩৬ জুলাই: অভ্যুত্থানের পূর্বাপর’ শীর্ষক আলোকচিত্র প্রদর্শনী ঢাকার জাতীয় জাদুঘরে চলছে।
শনিবার শুরু হওয়া এই প্রদর্শনী আজ সোমবার শেষ হবে। রোববার রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রদর্শনীতে সংরক্ষিত আলোকচিত্রগুলোর মাধ্যমে আন্দোলনকারীদের আত্মত্যাগ, শহীদদের স্মৃতি এবং দীর্ঘ ১৬ বছরব্যাপী আওয়ামী লীগের একদলীয় স্বৈরশাসনের নানা প্রেক্ষাপট তুলে ধরা হয়েছে, যা দর্শকদের মধ্যে গভীর আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।
এতে আরও বলা হয়, প্রদর্শনীতে জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় জীবন্তভাবে উপস্থাপিত হয়েছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সামাজিক সংগঠনের নেতারা, সাধারণ মানুষ এবং স্কুল-কলেজের হাজার হাজার শিক্ষার্থী প্রদর্শনীর পরিবেশে উপস্থিত হয়ে তা আরও প্রাণবন্ত করে তুলেছে।
দ্বিতীয় দিনের প্রদর্শনী দেখতে আসেন বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক ব্যক্তিত্বরা
ঢাকার জাতীয় জাদুঘরে চলমান ‘ফ্রেমে বন্দী ৩৬ জুলাই: অভ্যুত্থানের পূর্বাপর’ শীর্ষক আলোকচিত্র প্রদর্শনীর দ্বিতীয় দিনে উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক নেতৃবৃন্দ। তাদের মধ্যে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীয়ের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জোবায়ের, নির্বাহী পরিষদের সদস্য মোবারক হোসেন, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহসভাপতি রাশেদ প্রধান, জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল, নারায়ণগঞ্জ মহানগর আমির আবদুল জব্বার, ঢাকা মহানগর উত্তরের সেক্রেটারি রেজাউল করিম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম মাসুদ, বাংলাদেশ ইনকিলাব পার্টির আহ্বায়ক আহম্মেদ শাকিল প্রমুখ।
এছাড়াও প্রদর্শনীতে উপস্থিত ছিলেন আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি শামসুল আলম, হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটির প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় গুম তদন্ত কমিশনের সদস্য নুর খান লিটন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ, বিশিষ্ট আলোকচিত্রশিল্পী শহিদুল আলম, জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের পরিচালক এবায়দুর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর শেহরিন আমিন মনামীসহ আরও অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর গাজী মোনাওয়ার হুসাইন তামীম, প্রসিকিউটর তারেক আবদুল্লাহ, প্রসিকিউটর এস এম মইনুল করিম, প্রসিকিউটর শাইখ মাহদী, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ, সমন্বয়ক আবদুল কাদের, আবু বাকের মজুমদার, হাসিব আল ইসলাম, জাগপা ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি আবদুর রহমান ফারুকী, বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিসের কেন্দ্রীয় সভাপতি মুহাম্মাদ কামাল উদ্দীনসহ অন্যান্য নেতারা।
0 Comments